একজন গ্রাফিক ডিজাইনার কি কাজ করেন | What does a Graphic Designer do?
গ্রাফিক ডিজাইন হল ভিজুয়াল কমিউনিকেশন বা দৃশ্যমান যোগাযোগ। অর্থাৎ এখানে দুইটি বিষয় কাজ করে একটি হলো যোগাযোগের ভাবনা এবং সেটিকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন।
সুতারাং দৃশ্যমান যোগাযোগের সাথে জড়িত সকল ধরনের কাজ গ্রাফিক ডিজাইনাররা করে থাকেন।
এখানে আমরা আলোচনার সুবিধার্থে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজকে দুটি মাধ্যমের ভিত্তিতে ভাগ করেছি। একটি হল প্রিন্ট মাধ্যম এবং অন্যটি হলো ডিজিটাল মাধ্যম।
লোগো এবং ব্রান্ড আইডেন্টিটি | Logo & Brand Identity
লোগো হলো একটি প্রতীক বা Symbol। যা টেক্সট ও চিত্র/আইকন সমন্বয়ে গঠিত এবং যা কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসাকে তার নিজস্বতা প্রকাশে সহযোগিতা করে। লোগো ডিজিটাল এবং প্রিন্ট উভয় মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়।
অন্যদিকে একটি ব্রান্ডের পরিচয়াক সকল কিছুই হল ব্রান্ডিং। যেমনঃ বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ব্রশিউর ডিজাইন, লেটার প্যাড ডিজাইন, খাম ডিজাইন, আইডি কার্ড ডিজাইন সহ সকল স্টেশনারি আইটেম ডিজাইন ব্রান্ড আইডেন্টিটি ডিজাইন এর মধ্যে পড়ে।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন, ব্রান্ডকে প্রচারের জন্য প্রিন্টযোগ্য এবং ডিজিটাল মাধ্যমে জন্য তৈরি সকল কাজকে আমরা ব্রান্ড আইডেন্টিটির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি।
গ্রাফিক ডিজাইনারের কাজের পরিধিতে ব্রান্ডিং এর সাথে সম্পর্কিত কাজগুলো একটি বিশাল জায়গা নিয়ে আছে অর্থাৎ এক্ষেত্রে কাজের সংখ্যা অনেক বেশি।
বিজ্ঞাপন ডিজাইন | Advertisement
এ ক্ষেত্রগুলোতে অ্যাডভার্টাইজিং এজেন্সিগুলো তাদের জনবলের দ্বারা তা স্ট্যাটিক (স্থির ডিজাইন) এবং ডায়নামিক (মোশন গ্রাফিক্স বা এনিমেটেড ব্যানার) তৈরি করে বিপুল সংখ্যক ডিজাইনের চাহিদা পূরণ করার চেস্টা করে থাকে। কিন্তু বর্তমানে ডিজাইনের চাহিদা ও প্রমোশনের পরিমাণ ব্যাপকহারে বৃদ্ধির কারণে। প্রতিটা প্রতিষ্ঠানই চেষ্টা করছে তাদের ইন হাউজ ডিজাইন টিম তৈরি করতে। ফলে এজেন্সির বাইরেও এখন প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে ডিজাইনারদের জন্য আলাদা কর্মক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। যা ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইনের ইতিবাচক দিকটি তুলে ধরে।
থ্রিডি অ্যানিমেশন এবং মোশন গ্রাফিক্স | 3d Animation & Motion Graphics
ছোটবেলা থেকে কার্টুন অথবা এনিমেশন মুভি দেখে বড় হয়নি এমন লোক খুঁজে পাওয়া ভার। তাছাড়া বর্তমানে মোশন গ্রাফিক্সও মোটামুটি কমবেশি সবার নিকটে পরিচিত। থ্রিডি ডিজাইন, থ্রিডি এনিমেশন এবং মোশন গ্রাফিক্স গ্রাফিক ডিজাইন এর অন্তর্ভুক্ত।
এক্ষেত্রে কাজের পরিধি এতই ব্যাপক যে এই ক্ষেত্রটিকে কাজের ভিত্তিতে আবার নানা ভাগে ভাগ করা যায়। আমরা যদি একটি থ্রিডি এনিমেশন মুভি অথবা দেশের বাইরের কোন সিনেমার ভিজুয়াল ইফেক্টস এর কাজ গুলো দেখে থাকি! তাহলে এই কাজের ব্যপকতা সম্পর্কে আমরা সহজে বুঝতে পারব। তাছাড়া বর্তমানে আমরা কমবেশি সবাই মোশন গ্রাফিক্স এর সাথে পরিচিত। টিভি চ্যানেল খুললে নিউজ শুরু হওয়ার পূর্বে যে ইন্ট্রো অথবা লোগো এনিমেশন অথবা এক্সপ্লেইনার ভিডিও। এসবকিছু মোশন গ্রাফিক্স এর আওতাভুক্ত। বিজ্ঞাপন প্রচারের ক্ষেত্রেও বর্তমানে মোশন গ্রাফিক্স এর বা এনিমেটেড ব্যানারের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ধন্যবাদ
গ্রাফিক ডিজাইন হল ভিজুয়াল কমিউনিকেশন বা দৃশ্যমান যোগাযোগ। অর্থাৎ এখানে দুইটি বিষয় কাজ করে একটি হলো যোগাযোগের ভাবনা এবং সেটিকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন।
সুতারাং দৃশ্যমান যোগাযোগের সাথে জড়িত সকল ধরনের কাজ গ্রাফিক ডিজাইনাররা করে থাকেন।
এখানে আমরা আলোচনার সুবিধার্থে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজকে দুটি মাধ্যমের ভিত্তিতে ভাগ করেছি। একটি হল প্রিন্ট মাধ্যম এবং অন্যটি হলো ডিজিটাল মাধ্যম।
লোগো হলো একটি প্রতীক বা Symbol। যা টেক্সট ও চিত্র/আইকন সমন্বয়ে গঠিত এবং যা কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসাকে তার নিজস্বতা প্রকাশে সহযোগিতা করে। লোগো ডিজিটাল এবং প্রিন্ট উভয় মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়।
অন্যদিকে একটি ব্রান্ডের পরিচয়াক সকল কিছুই হল ব্রান্ডিং। যেমনঃ বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ব্রশিউর ডিজাইন, লেটার প্যাড ডিজাইন, খাম ডিজাইন, আইডি কার্ড ডিজাইন সহ সকল স্টেশনারি আইটেম ডিজাইন ব্রান্ড আইডেন্টিটি ডিজাইন এর মধ্যে পড়ে।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন, ব্রান্ডকে প্রচারের জন্য প্রিন্টযোগ্য এবং ডিজিটাল মাধ্যমে জন্য তৈরি সকল কাজকে আমরা ব্রান্ড আইডেন্টিটির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি।
গ্রাফিক ডিজাইনারের কাজের পরিধিতে ব্রান্ডিং এর সাথে সম্পর্কিত কাজগুলো একটি বিশাল জায়গা নিয়ে আছে অর্থাৎ এক্ষেত্রে কাজের সংখ্যা অনেক বেশি।
বিজ্ঞাপন ডিজাইন | Advertisement
একটা সময় ছিল যখন ডিজিটাল মিডিয়াগুলোর এত প্রভাব ছিল না। তখন কোন পণ্যের প্রসারের জন্য কোম্পানিগুলো দৈনিক সংবাদপত্র , ম্যাগাজিন এবং টেলিভিশনের উপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার ব্যাপকহারে বৃদ্ধি এবং ফেসবুকের মত সোশ্যাল মিডিয়ার আবির্ভাব এর কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যম হিসেবে ইন্টারনেট ভিত্তিক সাইটগুলোকে বেছে নিয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে যদি বলা হয়, এখন প্রতিটা কোম্পানিরই একটি ফেসবুক পেজ রয়েছে। যারা সেখানে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে তাদের পণ্য এবং প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনগুলো প্রচার করে থাকে।
অর্থাৎ পূর্বের মাধ্যমগুলো সাথে সাথে বর্তমানে ইন্টারনেট ভিত্তিক এ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য, পূর্বের তুলনায় অধিক পরিমাণ গ্রাফিক ডিজাইনারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে যদি বলা হয়, এখন প্রতিটা কোম্পানিরই একটি ফেসবুক পেজ রয়েছে। যারা সেখানে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে তাদের পণ্য এবং প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনগুলো প্রচার করে থাকে।
অর্থাৎ পূর্বের মাধ্যমগুলো সাথে সাথে বর্তমানে ইন্টারনেট ভিত্তিক এ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য, পূর্বের তুলনায় অধিক পরিমাণ গ্রাফিক ডিজাইনারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
এ ক্ষেত্রগুলোতে অ্যাডভার্টাইজিং এজেন্সিগুলো তাদের জনবলের দ্বারা তা স্ট্যাটিক (স্থির ডিজাইন) এবং ডায়নামিক (মোশন গ্রাফিক্স বা এনিমেটেড ব্যানার) তৈরি করে বিপুল সংখ্যক ডিজাইনের চাহিদা পূরণ করার চেস্টা করে থাকে। কিন্তু বর্তমানে ডিজাইনের চাহিদা ও প্রমোশনের পরিমাণ ব্যাপকহারে বৃদ্ধির কারণে। প্রতিটা প্রতিষ্ঠানই চেষ্টা করছে তাদের ইন হাউজ ডিজাইন টিম তৈরি করতে। ফলে এজেন্সির বাইরেও এখন প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে ডিজাইনারদের জন্য আলাদা কর্মক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। যা ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইনের ইতিবাচক দিকটি তুলে ধরে।
বিজ্ঞাপন গ্রাফিক ডিজাইনের অন্যতম একটি প্রধান ক্ষেত্র। এর মাধ্যমে ডিজাইনের সাহায্যে ভোক্তাদের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করা যায়। ডিজিটাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে টিভিসি, সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন, এনিমেটেড ব্যানার, ব্যানার ডিজাইন, ভিডিও কন্টেন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে বিজ্ঞাপন ছাপা হয়। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের লিফলেট, বিলবোর্ড, ব্যানার ইত্যাদির মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়।
প্রিন্ট এবং পাবলিকেশন ডিজাইন | Print and Publication Design
প্রিন্ট এবং পাবলিকেশন ডিজাইন | Print and Publication Design
গ্রাফিক ডিজাইনের আরেকটি বৃহৎ ক্ষেত্র হলো প্রিন্ট এবং পাবলিকেশন ডিজাইন। পাবলিকেশন ডিজাইনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বইয়ের ডিজাইন, সংবাদপত্রের ডিজাইন ব্রসিউর ডিজাইন, লিফলেট ডিজাইন ইত্যাদি সহ সকল ধরনের প্রকাশনা পড়ে থাকে।
পাবলিকেশন ডিজাইনের মূলত দেখা হয় একটি বই এর ডিজাইনে টেক্সট এবং ছবির ( ইলাস্ট্রেশন বা ইমেজ) সমন্বয় কতটা সুন্দর এবং সুসংগঠিতভাবে করা হয়। এজন্য সংবাদপত্রের জন্য কলাম ও সারি মেনে কাজ করা হয়। বই এবং ব্রুসিওরের ক্ষেত্রে গ্রিড মেনে কাজ করা হয়।
ইউআই/ইউএক্স ডিজাইন | UI/UX Design
ইউআই/ইউএক্স ডিজাইন | UI/UX Design
ডিজিটাল পণ্যের ইউজার ইন্টারফেস (User Interface) এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (User Experience) বা সংক্ষেপে ইউআই/ইউএক্স (UI/UX Design) বর্তমানে গ্রাফিক ডিজাইন এর অন্যতম সেরা একটি ক্ষেত্র। এ ক্ষেত্রটিতে ডিজাইনাররা ইউজারের সমস্যাগুলো ডিজিটাল প্রোডাক্টের মাধ্যমে সমাধান দেয়ার চেস্টা করেন।
মোবাইল অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটের ইউজার ইন্টারফেস তৈরিতে একজন ইউআই ডিজাইনারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে গ্রাফিক ডিজাইনের জ্ঞান তাকে কার্যকরী (User Centric Design) এবং দৃষ্টিনন্দন ইউআই ডিজাইন তৈরি করতে সহযোগিতা করে
মোবাইল অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটের ইউজার ইন্টারফেস তৈরিতে একজন ইউআই ডিজাইনারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে গ্রাফিক ডিজাইনের জ্ঞান তাকে কার্যকরী (User Centric Design) এবং দৃষ্টিনন্দন ইউআই ডিজাইন তৈরি করতে সহযোগিতা করে
থ্রিডি অ্যানিমেশন এবং মোশন গ্রাফিক্স | 3d Animation & Motion Graphics
ছোটবেলা থেকে কার্টুন অথবা এনিমেশন মুভি দেখে বড় হয়নি এমন লোক খুঁজে পাওয়া ভার। তাছাড়া বর্তমানে মোশন গ্রাফিক্সও মোটামুটি কমবেশি সবার নিকটে পরিচিত। থ্রিডি ডিজাইন, থ্রিডি এনিমেশন এবং মোশন গ্রাফিক্স গ্রাফিক ডিজাইন এর অন্তর্ভুক্ত।
এক্ষেত্রে কাজের পরিধি এতই ব্যাপক যে এই ক্ষেত্রটিকে কাজের ভিত্তিতে আবার নানা ভাগে ভাগ করা যায়। আমরা যদি একটি থ্রিডি এনিমেশন মুভি অথবা দেশের বাইরের কোন সিনেমার ভিজুয়াল ইফেক্টস এর কাজ গুলো দেখে থাকি! তাহলে এই কাজের ব্যপকতা সম্পর্কে আমরা সহজে বুঝতে পারব। তাছাড়া বর্তমানে আমরা কমবেশি সবাই মোশন গ্রাফিক্স এর সাথে পরিচিত। টিভি চ্যানেল খুললে নিউজ শুরু হওয়ার পূর্বে যে ইন্ট্রো অথবা লোগো এনিমেশন অথবা এক্সপ্লেইনার ভিডিও। এসবকিছু মোশন গ্রাফিক্স এর আওতাভুক্ত। বিজ্ঞাপন প্রচারের ক্ষেত্রেও বর্তমানে মোশন গ্রাফিক্স এর বা এনিমেটেড ব্যানারের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
অন্যান্যঃ
উপরের বিস্তর ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও গ্রাফিক ডিজাইনে আরো অনেক অনেক কাজ রয়েছে। যেমনঃ
পোস্টার ডিজাইন, বইয়ের কভার ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, ফন্ট ডিজাইন, টাইপোগ্রাফি এবং ক্যালিগ্রাফি, পোট্রেট, ক্যারিকেচার, স্টল ডিজাইন,সেট ডিজাইন, বিভিন্ন ধরনের কার্ড ডিজাইন, প্যাকেজ ডিজাইন,টেক্সটাইল ডিজাইন, থ্রিডি আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন, ইন্টেরিওর এবং এক্সটেরিয়র ডিজাইন ইত্যাদি।
উপর্যুক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমি গ্রাফিক ডিজাইন এর বিশাল ক্ষেত্রে, একজন ডিজাইনার কি কি ধরনের কাজ করে থাকতে পারেন, তা নিয়ে একটি ধারনা দেয়ার চেষ্টা করলাম। যা এক্ষেত্রে যারা নতুন কাজ করতে আসবেন তাদেরকে এ ক্ষেত্রের বিশাল পরিধি সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা দিতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি।
পোস্টার ডিজাইন, বইয়ের কভার ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, ফন্ট ডিজাইন, টাইপোগ্রাফি এবং ক্যালিগ্রাফি, পোট্রেট, ক্যারিকেচার, স্টল ডিজাইন,সেট ডিজাইন, বিভিন্ন ধরনের কার্ড ডিজাইন, প্যাকেজ ডিজাইন,টেক্সটাইল ডিজাইন, থ্রিডি আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন, ইন্টেরিওর এবং এক্সটেরিয়র ডিজাইন ইত্যাদি।
উপর্যুক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমি গ্রাফিক ডিজাইন এর বিশাল ক্ষেত্রে, একজন ডিজাইনার কি কি ধরনের কাজ করে থাকতে পারেন, তা নিয়ে একটি ধারনা দেয়ার চেষ্টা করলাম। যা এক্ষেত্রে যারা নতুন কাজ করতে আসবেন তাদেরকে এ ক্ষেত্রের বিশাল পরিধি সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা দিতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি।
ধন্যবাদ